বুধবার (১৬ জুলাই) রামু উপজেলার গর্জনিয়া ইউনিয়নের মিয়ানমার সীমান্তবর্তী মৌলভীকাটা গ্রামে একটি বাড়ি থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়।
বায়েজিদ বোস্তামী থানার ওসি কামরুজ্জামান জানান, শিশুটির মা শান্তিরনগর এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকেন। সুমাইয়া তাদের সাবলেট হিসেবে বসবাস করছিলেন, যা তাকে অপহরণে সহায়তা করে। মঙ্গলবার সকালে সুমাইয়া শিশুটিকে নিয়ে বাসা থেকে বেরিয়ে যায় এবং পরবর্তীতে তার মায়ের কাছে ২০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করে।
অভিযোগ পাওয়ার পর পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় জানতে পারে অপহরণকারীরা কক্সবাজারের দিকে যাচ্ছে। এক পর্যায়ে চকরিয়ার উত্তর বরইতলী এলাকায় অবস্থান নেওয়ার পর পুলিশের নজরদারির বিষয়টি আঁচ করতে পেরে তারা শিশুটিকে রামুর গর্জনিয়া ইউনিয়নের নুরুল আলমের ঘরে নিয়ে যায়। সেখান থেকেই অভিযান চালিয়ে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়।
0 Comments