সোমবার (১৪ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক ডা. মোহাম্মদ মহিবুল হাসান স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়েছে, ২০১১ সালের তালিকায় থাকা পরিবারগুলো পুনর্বাসনের জন্য যোগ্য বিবেচিত নয় বলে প্রমাণিত হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ের পর বাস্তুচ্যুত মানুষের পুনর্বাসনে এই উদ্যোগ শুরু হয়। ২৫৩ একর জমির এই প্রকল্পে রয়েছে আবাসন, বাফার, শুঁটকি মহল ও পর্যটন এলাকা। এর মধ্যে ১১২ একর জমিতে নির্মিত হচ্ছে ১২৯টি পাঁচতলা ভবন। ২০২০ সালে প্রথম পর্যায়ে ২০টি ভবনের চাবি হস্তান্তর করা হয়।
তালিকা বাতিল হওয়ায় প্রকল্প নিয়ে নতুন করে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। এখন দেখা যাচ্ছে, প্রকৃত উপকারভোগীদের মধ্যে অনেকে প্রকল্প থেকে বাদ পড়তে পারেন। সংশ্লিষ্ট মহলগুলো বলছে, এই সিদ্ধান্তে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে এবং প্রকৃত উদ্বাস্তুদের অধিকার রক্ষা করতে হবে।
0 Comments