ফেসবুকে দেওয়া স্ট্যাটাসে এডলফ খান বলেন, “আমি কখনো কোথাও বলিনি আমি দেশের সবচেয়ে সুদর্শন। আমি একজন শিক্ষিত-সচেতন-স্পষ্টভাষী মানুষ। আল্লাহ প্রদত্ত মেধা, জ্ঞান, উদারতা, এবং ভালোবাসা বিলিয়ে দিতেই আমি এখানে। আমাকে নিয়ে তর্ক না করে বরং বিবেচনা করুন, আমি কখনো এমন দাবি করতেই পারি কি না?”
তিনি আরও বলেন, “আমি কাউকে কষ্ট দিয়ে কথা বলি না। বরাবরই ব্যতিক্রমী ছিলাম, হবোও। তাই আমি শুধু ‘এডলফ খান’ হতে চেয়েছি, অন্য কারো মতো নয়।”
সমালোচকদের উদ্দেশে প্রশ্ন ছুড়ে এডলফ লেখেন, “যারা ভুল সংবাদ ছড়ালেন, আমার বাবার অসুস্থতার সময় আমাকে বিব্রত করলেন, তারা উপকার করতে চেয়েছিলেন না অপকার? বিবেক আর ক্ষমা—এই শব্দ দুইটি চিনুন।”
কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়াশোনা করেও শোবিজে প্রবেশ করেন এডলফ খান, ২০০৮ সালে বুলবুল টুম্পার একটি গ্রুমিং স্কুলের মাধ্যমে। পরবর্তীতে তিনি কাজ করেন র্যাম্প মডেল হিসেবে, আর চিত্রনায়িকা নিপুণের অধিকাংশ সিনেমায় ছিলেন স্টাইল ডিজাইনার। বিজ্ঞাপন ও টিভি নাটকেও রেখেছেন সক্রিয় উপস্থিতি।
বিভ্রান্তির মুখে থেকেও এডলফ খান নিজের অবস্থান স্পষ্ট করে দিলেন—সুন্দর নয়, স্টাইলিশ, সেটাই তাঁর পরিচয়।
0 Comments