মৃত নারীর নাম হোটেলের রেজিস্ট্রারে লেখা ছিল ‘মুন্না সরকার’, ঠিকানা দেওয়া ছিল ঢাকার ধানমন্ডি। তবে ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর চট্টগ্রামের পাহাড়তলী থেকে মো. আবদুল কাদের নামের এক ব্যক্তি হোটেলে ছুটে এসে জানান, নিহত নারী তাঁর স্ত্রী মুন্না আক্তার। তিনি জানান, মুন্না ছিলেন এক সন্তানের জননী।
পরিচয় বিভ্রান্তি, আত্মহত্যা না অন্য কিছু—তা ঘিরে সৃষ্টি হয়েছে চাঞ্চল্য। এই ঘটনায় হোটেলের ব্যবস্থাপক মো. কুতুব উদ্দিনকে আটক করেছে পুলিশ।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাহেদ উদ্দিন বলেন, “লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। মৃত নারীর পরিবারের সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
এদিকে হোটেল ব্যবস্থাপনা ও রেজিস্ট্রার তথ্য নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে। নিহত নারী কেন ভিন্ন পরিচয়ে হোটেলে ছিলেন, সঙ্গে কেউ ছিলেন কি না, নাকি এটি পূর্বপরিকল্পিত কোনো ঘটনা—তা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
0 Comments