এরই অংশ হিসেবে সোমবার (২২ জুলাই) কক্সবাজারের সীমান্তবর্তী এলাকা নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম উচ্চ বিদ্যালয় মিলনায়তনে বিজিবির আয়োজনে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সীমান্তবাসীদের নিয়ে মাদক, চোরাচালান ও মাইন বিস্ফোরণ প্রতিরোধে করণীয় বিষয়ে আলোচনা হয়।
সভায় বক্তারা বলেন, “দেশকে মাদক ও চোরাচালান মুক্ত রাখতে শুধু বিজিবি নয়, স্থানীয়দের আন্তরিক সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন।”
৩৪ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল এসএম খায়রুল আলম বলেন, “মাদক ঠেকাতে প্রশাসন নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করছে। তবে সীমান্তের নিরাপত্তায় স্থানীয় জনগণের সচেতনতাই বড় অস্ত্র।” তিনি আরও জানান, সীমান্তে সার ও সিমেন্ট পাচার হয়ে মিয়ানমারে যাচ্ছে, বিনিময়ে ঢুকছে ইয়াবাসহ নানা মাদক।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, সীমান্ত অঞ্চলে সচেতনতামূলক সভা ও উঠান বৈঠক অব্যাহত রাখা হয়েছে। স্থানীয়দেরও দাবি— মাদক বন্ধে প্রশাসনের পাশাপাশি সমন্বিত জনসম্পৃক্ততা প্রয়োজন।
বর্তমানে বিজিবি ও কোস্টগার্ড মিলে সীমান্তে জোরদার টহল পরিচালনা করছে এবং এ ধারা অব্যাহত থাকবে বলে জানানো হয়।
0 Comments