একই সঙ্গে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ পলাতক আসামিদের হাজির করতে সাত দিনের মধ্যে দুটি জাতীয় দৈনিকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গুমের দুই মামলায় পরবর্তী শুনানির তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২০ নভেম্বর।
বুধবার সকাল সোয়া ৭টায় কড়া নিরাপত্তায় ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে প্রিজন ভ্যানে করে ট্রাইব্যুনালে আনা হয়। সকাল সাড়ে ৭টার দিকে তাদের হাজতখানায় নিয়ে যাওয়া হয়। রাজধানীর কাকরাইল, মৎস্য ভবন ও পল্টন এলাকায় সকাল থেকেই নিরাপত্তা জোরদার ছিল। সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ ও র্যাব সদস্যরা সতর্ক অবস্থানে ছিলেন।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত হত্যা ও গুমের মামলায় মোট ৩২ জন অভিযুক্ত আছেন, যার মধ্যে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং র্যাবের সাবেক তিন মহাপরিচালকও রয়েছেন। ৮ অক্টোবর অভিযোগপত্র গ্রহণের পর ট্রাইব্যুনাল অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। বুধবার পুলিশ সেই পরোয়ানার বাস্তবায়ন প্রতিবেদন দাখিল করে।
0 Comments