পুলিশ জানিয়েছে, বর্ষার সঙ্গে জুবায়েদের ব্যক্তিগত যোগাযোগ ছিল এবং ঘটনাটিতে তার ও তার এক বয়ফ্রেন্ডের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বিষয়টি গুরুত্বসহকারে তদন্ত করা হচ্ছে।
এর আগে সন্ধ্যায় ওই ভবনের সিঁড়ি থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় জুবায়েদের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫তম ব্যাচের শিক্ষার্থী, শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য এবং কুমিল্লা জেলা ছাত্রকল্যাণ সমিতির সভাপতি ছিলেন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, জুবায়েদ তার ছাত্রী বর্ষাকে পড়াতে ওই ভবনে গিয়েছিলেন। সিঁড়ি জুড়ে রক্ত ছড়িয়ে ছিল, ধারণা করা হচ্ছে হত্যার পর জীবন বাঁচাতে তিনি দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করেছিলেন। ঘটনাস্থলে সিসিটিভি না থাকলেও পাশের ভবনের ফুটেজে দুইজনকে দৌড়াতে দেখা গেছে। স্থানীয়রা বলছেন, এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড হতে পারে।
0 Comments