স্থানীয়দের দাবি, কয়েক বছর আগে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের হাতে নিজ বাসা থেকে ইয়াবাসহ আটক হয়ে শাকিলা জেলে যান। একইভাবে তার স্বামী নুর আলমও চট্টগ্রামের বাঁশখালী থানায় ইয়াবাসহ আটক হন। কিন্তু শাস্তির পরও তাদের কর্মকাণ্ডে পরিবর্তন নেই বলে অভিযোগ উঠছে।
এলাকার একাধিক বাসিন্দা জানান, সন্ধ্যা নামলেই শাকিলার বাড়ির সামনে অচেনা যুবকদের ভিড় লাগে। উঠতি বয়সী তরুণ থেকে শুরু করে দিনমজুর, অনেকে লাইন ধরে ইয়াবা সংগ্রহ করতে আসে।
একজন স্থানীয় অভিভাবক বলেন, “আমাদের ছেলেমেয়েরা ভয়ংকর ঝুঁকিতে আছে। রাতে তার বাড়িতে যেভাবে ভিড় হয়, তাতে এলাকার পরিবেশ পুরো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।”
আরেকজন দোকানদার অভিযোগ করেন, “আগে গলিটা শান্ত ছিল। এখন সন্ধ্যার পর বাইরের লোকজন আসে, মোটরসাইকেলের শব্দ, সন্দেহজনক যাতায়াত, সব মিলিয়ে আমরা আতঙ্কে থাকি।”
এ নিয়ে স্থানীয়দের দাবি, শাকিলার চলমান মাদক ব্যবসার বিরুদ্ধে দ্রুত ও দৃশ্যমান ব্যবস্থা না নিলে সমিতি পাড়ার তরুণ সমাজ আরও বিপথে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
এই বিষয়ে জানতে শাকিলার মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ইয়াবা সহ আটক হওয়ার ঘটনা স্বীকার করেন। বর্তমানে এসবের সাথে জড়িত নেই দাবী করে ষড়যন্ত্রের শিকার বলে জানান।
0 Comments