অভিযানে নেতৃত্ব দেন র্যাব-১৫ কক্সবাজার ব্যাটালিয়নের কোম্পানি কমান্ডার মেজর মো. নাজমুল ইসলাম, জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার দেবজিত পাল এবং র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু হাসান।
আটক হওয়া চার দালাল হলেন:
মো. নুরু উদ্দিন (২৭), পূর্ব ঘোনাপাড়া – ২১ দিন জেল
আবুল বাশার (৫১), বৌদ্ধখোলা – ৭ দিন জেল
বিপ্লব বড়ুয়া (৩০), খুরুলিয়া – ৭ দিন জেল
পলাশ (৪২), গোরকঘাটা, মহেশখালী – ১৫ দিন জেল
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার সহকারী পরিচালক আ. ম. ফারুক জানান, সম্প্রতি এসব এলাকায় দালালদের দৌরাত্ম্য বেড়ে গেছে। পাসপোর্ট করতে আসা সাধারণ মানুষ ও হাসপাতালের রোগীদের কাছ থেকে অবৈধভাবে অর্থ আদায় করছে এই চক্র। এতে যেমন ভোগান্তি বাড়ছে, তেমনি সরকারি সেবার বিশ্বাসযোগ্যতাও হারাচ্ছে।
অন্যদিকে, কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (কউক) ভ্রাম্যমাণ আদালত আজ দুপুরে শহরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ৪টি ফিলিং স্টেশন ও ৩টি স্বর্ণ দোকানে ওজনে কারচুপির প্রমাণ পায়। সচিব ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সানজিদা বেগমের নেতৃত্বে চালানো অভিযানে মোট ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। সতর্ক করা হয়েছে দোকান মালিকদের—পুনরায় অনিয়ম পেলে নেওয়া হবে কঠোর ব্যবস্থা।
দালাল নির্মূল ও বাজারে সঠিক মান বজায় রাখতে প্রশাসনের এই সমন্বিত পদক্ষেপকে সাধারণ মানুষ স্বাগত জানিয়েছেন।
0 Comments