বুধবার (১৬ জুলাই) বিকেলে এই ঘটনায় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ সংগঠন ছত্রলীগ সরাসরি জড়িত বলে দাবি করেছেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা নাসিরুদ্দীন পাটওয়ারী।
📌 “আমরা অবরুদ্ধ, আর্মি-পুলিশ সবাই নিষ্ক্রিয়” — নাসিরুদ্দীন পাটওয়ারী
তিনি বলেন: “গ্রাম থেকে সংগঠিতভাবে আওয়ামী লীগ-যুবলীগ এসে আমাদের ওপর হামলা করেছে।”
“প্রশাসন জানায় পরিস্থিতি শান্ত, কিন্তু বাস্তবতা সম্পূর্ণ উল্টো।”
👉 শহর ছাড়ার পথে ইটপাটকেল ও হামলায় রণক্ষেত্র তৈরি হয়।
পুলিশ ও র্যাব প্রথমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিতে ব্যর্থ হয়।
এরপর সেনাবাহিনীর একটি টহল টিম এলে তারাও হামলার মুখে পড়ে এবং ফাঁকা গুলি ছুঁড়ে পাল্টা প্রতিক্রিয়া জানায়।
শেষ পর্যন্ত এনসিপি নেতাদের গাড়িবহর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়, সেখানে কিছু সময় অবরুদ্ধ থাকেন কেন্দ্রীয় নেতারা।
📌 এই হামলার ঘটনা সার্বভৌম অধিকার, রাজনৈতিক মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও প্রশাসনিক পক্ষপাতিত্ব নিয়ে বড় প্রশ্ন তোলে।
0 Comments