ধানমন্ডির বাসিন্দা ৬৫ বছর বয়সী ছিদ্দিকুর রহমান বলেন, জীবনে তিনি বহু জানাজায় অংশ নিয়েছেন, তবে এত বড় জানাজা আগে দেখেননি। তার ভাষায়, শহীদ শরিফ ওসমান হাদি স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রতীক হয়ে উঠেছেন বলেই মানুষের এমন স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ দেখা গেছে।
শনিবার সকাল থেকেই শহীদ হাদির জানাজায় অংশ নিতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজার হাজার মানুষের মিছিল মানিক মিয়া অ্যাভিনিউর দিকে এগোতে থাকে। রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক যেন এসে মিলিত হয় একটি বিশাল জনসমুদ্রে।
দুপুর ১টার মধ্যেই জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজার দুটি বড় মাঠ সম্পূর্ণভাবে মানুষে পরিপূর্ণ হয়ে যায়। মানুষের ঢল মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ অতিক্রম করে ফার্মগেটের খামারবাড়ি ও আসাদগেট পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। একই সঙ্গে উত্তর দিকে চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্র পর্যন্তও মানুষের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।
দুপুর আড়াইটার দিকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় শহীদ শরিফ ওসমান হাদির জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় তার বড় ভাই ইমামতি করেন।
0 Comments