গত বুধবার দিনের আলোয় ব্যস্ত সড়কে সোহাগকে পূর্বপরিচয়ের সূত্র ধরে ডেকে নেয় একদল যুবক। পরে তাকে নির্মমভাবে পিটিয়ে, ইট-পাথর দিয়ে আঘাত করে হত্যা করা হয়। ঘটনাস্থলে কেউ কেউ নিহতের শরীরের ওপর উঠে লাফায় এবং তাকে বিবস্ত্র করা হয়।
সোহাগ ভাঙারি পণ্যের ব্যবসা করতেন এবং একসময় যুবদলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি বরগুনা সদরে। তিনি দুই সন্তানের জনক—১৪ বছর বয়সি মেয়ে সোহানা ও ১১ বছর বয়সি ছেলে সোহান।
ঘটনার পরদিন নিহতের বোন মঞ্জুয়ারা বেগম কোতোয়ালি থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় ১৯ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে এবং অজ্ঞাতনামা ১৫-২০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
এ ঘটনায় সামাজিকমাধ্যমে ক্ষোভ ও নিন্দার ঝড় বইছে। ভরদুপুরে এমন নির্মম হত্যাকাণ্ডে শহরবাসী উদ্বিগ্ন।
0 Comments